Children’s Wooden Toys / বাচ্চাদের কাঠের খেলনা

আজকে আবার বাচ্চাদের খেলনা নিয়ে বসলাম। অনেক দিন ফেলে রেখেছি। অফিসে গিয়ে দেখেই মনে হল এই খেলনা গুলো ফেলে না রেখে একবার Test করে দেখি কি হয়।

এমনিতেই আমি অনেক বেশি Distracted বিভিন্ন কাজে। আজকে এই সার্ভিস কাজকে সে সার্ভিস। আমার নিজেই জানি না; কবে এই সমস্যা থেকে বের হয়ে আসবে। যাই হোক মোবাইলকে Airplane mode এ রেখে দিয়েছি আগামি ৪ ঘন্টার জন্য। এই সময়ে শুধু এই কাজ টা করে ফেলবে। এখনি সব রেডি করে ads run করে দেখব আসলেই সেল আসে কিনা। তারপরে অন্য কিছু।

যাই হোক প্রথমে করতে হবে Research. কারণ 7 Habits of highly effective people book এ একটা কথা আছে যে First thing first. আমি এখন এই টা ফলো করা শুরু করেছি। দেখা জাক কি হয়।

Research:

বাচ্চার বয়সঃ ৩ থেকে ১০

অনেক বাচ্চা মা রান্না করার সময় দেখে দেখে রান্না করে পিঠা বেলে। খামির করে।

আপনার আদরের বাচ্চার জন্য এই খেলনা নিন। অথবা আপনার অতি আদরের নাতি নাতনির জন্য এই খেলনা গুলো নিন।

শিশুর মানষিক ও শাররিক বিকাশে খেলা এবং খেলনা গুরুত্বপূর্ণ বটে তবে অভিভাবকদের শিশুকে কোয়ালিটি সময় দিতে হবে। 

শিশুদের মোবাইল আসক্তি উপরে একটি অসাধারণ বিজ্ঞাপন https://www.youtube.com/watch?v=_gnFvACJZkI

স্মার্টফোনের আসক্ত শিশুরা কথা শিখছে দেরিতে. https://www.youtube.com/watch?v=7errlutoAnM মোবাইল দিয়ে খাওয়াতে পারেন মা। সেরে ফেলতে পারেন সব কাজ। Join family to single family. কমছে শিশুদের সময় দেওয়ার মানুষ। https://www.youtube.com/watch?v=7errlutoAnM

Internet আসার আগের অবস্থা। বাচ্চাদের সময় দেওয়া।

Video games এর মাঝেও এই রকম সমস্যা থাকে।

এখন যে বাচ্চারা মোবাইল চাড়া খেতে চায় না; সে বাচ্চার মা বাবা কিন্তু শিশু কালে মোবাইল বা electric device ছাড়াই খেলেছে। তাই তাদের মানুষিক বিকাশ ভাল ভাবে হয়েছে।

বাচ্চাদের মোবাইল ফোনের আসক্তি অন্য কোন দিয়ে ভুলাতে হবে।

অভিভাকরা বাচ্চাদের নিয়ে কি কি সমস্যা ফেস করেন?

  • মোবাইল দেখে দেখে খাওয়া শিশুর জন্য কতটা ভয়ংকর? https://www.youtube.com/watch?v=m8VZYmso3GQ
  • বাচ্চারা অনেক সময় কান্নাকাটি করে। কান্নাকাটি থামানোর জন্য মা বা অনেক কিছু করেন।
  • অভিবাবকরা অনেক সময় বাচ্চাদের বিরক্তির থেকে বাচার জন্য হাতে ফোন দিয়ে রাখেন। ফোনের প্রতি আসক্তি। সারাদিন এই টা নিয়ে পড়ে থাকে। ছাড়তে চায় না। শহরের শিশুরা smart phone এর প্রতি আসক্ত বেশি। এতে চোখের নানা রোগে আক্রন্ত হচ্ছে শিশুরা। বাধা গ্রস্থ হচ্ছে শিশুদের মানুষিক বিকাশ। খাওয়ার সময়ও চায় মোবাইল ফোন। যদি হাতে মোবাইলে দেওয়া হয় তাহলে শিশুরা খেতে চায়। আর যদি সেল ফোন দেওয়া না হয়ে তাহলে ৩ ঘন্টা লাগে সে খাবার খাওয়াতে। Internet এ সে কোন ধরনের সাইটে যায় তা উপর নির্ভর করে তার সমস্যা। শিশুদের communication skill টা কমে যাচ্ছে। শিশুদের জুক্তিক দামি মেটাবেন অজক্তিক দাবি নয়। অজোক্তিক দাবি উপেক্ষা করব কোশলে। বাচ্চারা মোবাইল গেমসে আসক্ত। পরে বাচ্চারা আলোর দিকে তাকাতে পারে না। সন্তানের মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যাবহার কমাতে অভিভাবকদের আরও সচেতন হতে হবে। এর দ্বারা বাচ্চাদের physical/mental depression হয়। Growth এ সমস্যা হয়। Communication skills কমে যায়। চোখের সমস্যা হয়। ঘাড়ে ব্যাথা হতে পারে। এতে শিশুদের স্থলতা, মাথা ব্যাথা, ঘাড় ব্যাথা, Engity, Depression বাড়ে। Child Internet Use সমাধানঃ সন্তানকে অধিক সময় দেওয়া। পারিবারিক এবং সামাজিক সংযোগ বাড়লে সমাধান হবে। Source: https://www.youtube.com/watch?v=h-g_NNvdCQs
  • Story. সাড়ে ৪ বছরের এহসান কে নিয়ে তার মা এসেছেন চক্ত হসপিটালে। ডাক্তার পরীক্ষা করে জানালেন মাত্রারিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের কারণে সে চোখে কম দেখতেছে। তার মা জানান যে ৩ বছর থেকে সে কিছু খেতে চাইত না। মোবাইল দিয়ে তাকে খাওয়াতে হত। সে থেকেই আস্তে আস্তে সমস্যা টা শুরু হয়েছে। চোখে হালকা হালকা কম দেখে। https://www.youtube.com/watch?v=eSiS3bi1qjA জাতিয়ে চোখ বিঞ্জান institute জানান এক থেকে পাচ বছরের শুশুদের চখের সমস্যা গত বছরের তুলনাইয় ৫ গুণ বেড়েছে।
  • সুস্থ বিকাশের জন্য বাধাগস্থ করেন। আপনার শিশুদের মোবাইল বা electric device নয়ে সময় দিন। বাবা যখন বাসায় আসবেন; তখন সকাল ব্যসস্তাকে ফেলে দিয়ে বাচ্চাদের সময় দিবেন। এবং একজন শিশু হয়ে তার সাথে তার খেলায় যোগদান করবেন। এই বিষয় টি পরিক্ষিত। আজকাল অনেক খেলনা বের হয়েছে মেধা বিকাশের জন্য। অন্য রকম কোম্পাণী অনেক খেলনা আছে। https://www.youtube.com/watch?v=cUXvRDT2ok8
  • আজকাল শহর বা গ্রামের বাবা-মা দুজনেই ব্যাস্ত থাকেন, দুজনেই বাইরে কাজ করেন। ফলে শিশুর সাথে সময় কাটাতে পারেন অনেক কম। এ কারনেই দেখা যায় শিশুর শিক্ষন ব্যহত হয়। এ বছর আমাদের স্কুলে এডমিশন টেস্টের সময় অনেক বাচ্চাদেরকেই দেখেছি তারা আড়াই তিন বছরেও কথা বলতে পারছে না। বাবা মা স্বীকার করছেন অতিরিক্ত স্মার্ট ফোন গেম বা টিভি কার্টুনের প্রভাবে বাচ্চাদের এই স্পিচ ডিলে প্রবলেম।  বাচ্চারা অনেক দেরিতে কথা বলা শুরু করার পিছনে এই টাও একটা কারণ যে তারা মোবাইল ফোনে আসক্ত। মা বাবা সময় দেন না। অভিভাবকরা নিজেরাই দায়ী এটার জন্য। তারাই একটু সময় বাঁচানোর জন্য, শিশুকে একটু ব্যাস্ত রাখার জন্য, শিশুকে ঝামেলা ছাড়া খাওয়ানোর জন্য অথবা নিজের প্রিয় সিরিয়ালটা শান্তিতে দেখার জন্য নানা সময়ে তাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন স্মার্টফোন। আর যখন শিশুদের সমস্যাগুলো টের পায় ততদিনে অনেক দেরি হয়ে যায়।
  • ধ্বংসাত্মক খেলা এবং খেলনা এভ্যোয়েড করতে হবেঃ লেজার গান, পিস্তল বা বন্দুক, ছুরি জাতীয় খেলনা শিশুর মনে নেতিবাচক ধারণার সৃষ্টি করে। এসব নিয়ে খেলতে গেলে শিশু আগ্রাসী মনোভাবের পরিচয় দেয় কাজেই এইসব না দেওয়াই একজন অভিভাবকের উচিৎ হবে।
  • শিশুর জন্য স্বয়ংক্রিয় খেলনা পরিহার করাই ভালোঃ কারণ এ ধরনের খেলনা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই কাজ করে বলে এতে বাচ্চার কল্পনা শক্তির বিকাশ ঘটে না। শিশুর মস্তিস্ক নিস্ক্রিয় থাকে। এর চাইতে যেখানে নিজে কিছু করার সুযোগ থাকে যেমন লেগো, ইঞ্জিনীয়ারিং টুল কিড, বিভিন্ন রকমের পাজল, বার্বি ডল হাউজ, কিচেন সেট, ডলস হাউস হতে পারে ভালো বিকল্প। বডি ম্যুভমেন্ট হয় এমন খেলনাও দরকার। ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস শারীরিক পরিশ্রমের অভ্যাস তৈরি করে।
  • Facebook post heading. একটি শিশুকে পৃথিবীতে আনার সাথে সাথে কিছু গুরু দায়িত্ব পিতা মাতা, সমাজ, সংসার দেশ ও দশের উপর বর্তায়। তার মাঝে সবচাইতে বড় দায়িত্বটাই সুশিক্ষা আর তাই এই সুশিক্ষা হোক আনন্দময় ও সফল এই কামনা করে আজকের লেখা শেষ করছি। https://www.facebook.com/groups/onnorokomparenting/posts/455977718554951/
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল‍্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক এবং অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক জানান, ছোটবেলায় শিশুরা পিস্তল, তলোয়ার বা ট্যাংক জাতীয় যেসব খেলনা দিয়ে খেলাধুলা করে সেটি অভিভাবদের উচিত তাদের হাতে তুলে না দেয়া। কারণ এসব খেলনার মাধ্যমে ছোট বয়স থেকেই শিশুর মধ্যে সহিংসতা বা হিরোইজমের প্রবণতা তৈরি করবে।
  • কি কি খেলনা বাচ্ছাদের ক্ষতি করতে পারে। একটি শিশুর বিনোদনের প্রধান খোরাক বাজারের নানা রকমের খেলনা। সন্তানকে হাসি-খুশি রাখতে অভিভাবকরা নির্ধিদ্বায় শিশুর হাতে তুলে দিচ্ছেন এসব। কিন্তু পিস্তল ও চাকুর মতো খেলনা সদৃশ মারণাস্ত্র হয়ে উঠছে শিশুর ভবিষ্যতের জন্য হুমকি স্বরূপ। এসব খেলনার মাধ্যমে শৈশব থেকে অবচেতনভাবে শিশুকে সহিংসতার দিকে উৎসাহ দিচ্ছেন খোদ অভিভাবকরা। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এসব খেলনা কোনো কোনো শিশু-কিশোরের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা সৃষ্টি করে। সে খেলার ছলেই এগুলো দিয়ে অন্যকে আক্রমণ করে বসে। যেটা বড় হওয়ার পরও তার আচরণের মধ্যে থেকে যায়। তবে সবার মধ্যে এটা থাকে না। গুটি কয়েক শিশুর মধ্যে থেকে যায়। ম্প্রতি ঈদ-পূজার মতো উৎসবে দেখা যায়, শিশুকে খেলনা পিস্তল কিনে দিচ্ছেন অভিভাবকরা। সেই পিস্তল দিয়ে শিশুরা যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলা খেলছে। বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে একে অন্য গ্রুপকে আক্রমণ করছে। এ ছাড়া গাড়ির বদলে শিশুকে দেয়া হচ্ছে খেলনা যুদ্ধের ট্যাংক। এমনকি শিশুর হাতে তুলে দেয়া হচ্ছে কলম সদৃশ চাকু বা খেলনা তলোয়ার। এর মাধ্যমে ছোট বয়স থেকেই একটি শিশুর মধ্যে এসব অস্ত্রের প্রতি আকর্ষণ তৈরি হতে থাকে। তার কাছে এসব জিনিসের ব্যবহার স্বাভাবিক মনে হয়। এতে সে যখন কিশোর বয়সে পৌঁছায়, তখন আসল অস্ত্রের ব্যবহার তার কাছে অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে ওঠে। এতে করে পিস্তল দিয়ে ভয় দেখানো থেকে শুরু করে মানুষ হত্যাও অপেক্ষাকৃত স্বাভাবিক মনে হয় অল্প বয়সের এসব তরুণের কাছে। https://www.somoynews.tv/news/2023-06-09/vUFT6M4L

Recent Posts